মোবাইল ফোনের প্রাণ সিম কার্ড। এই সিম কার্ড দিয়েই মোবাইল নেটওয়ার্কে সংযুক্ত থাকা যায়। ছোট্ট এই চিপের মাধ্যমেই কল-বার্তা আদান-প্রদান করা যায়। ব্যবহার করা মোবাইল ইন্টারনেটও।
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে তা জেনে রাখা ভালো। কারণ তাতে আপনি বুঝতে পারবেন, আপনার অজান্তে কোনো অসাধু ব্যক্তি আপনার নামে সিম নিয়ে ব্যবহার করছে কি না।
আজকের টাকার রেট। বাংলাদেশি টাকায় বিভিন্ন দেশের রেট – ১ জুলাই ২০২৪
কয়টি সিম কেনা যাবে নিজের নামে?
একটি জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি কার্ডের বিপরীতে বাংলাদেশ ১৫টি সিম কেনার সুযোগ আছে। এর বেশি সিম কেনার সুযোগ নেই।
তাই আপনি একক ব্যবহারকারী হিসেবে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম কার্ড রাখতে পারবেন।
এর বাইরে নতুন করে সিম কেনার সুযোগ নেই। তবে আপনি চাইলে পুরনো সিমের নিবন্ধন বাতিল করতে পারবেন
নিজের নামে কয়টি সিম আছে জানার উপায়
ফাইভ-জি সেবা চালুর নির্দেশ! ৩০ অক্টোবরের মধ্যে
গ্রামীণ, রবি, এয়ারটেল, বাংলালিংক এবং টেলিটক, যেকোনো সিম থেকেই নিজের নামে নিবন্ধিত হওয়া সিমের সংখ্যা জানতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোনো টাকার প্রয়োজন নেই।
আইডি কার্ড বা NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন করা তা জানার জন্য মোবাইলের ডায়াল অপশন থেকে *১৬০০১# ডায়াল করুন।
আজকে ১ জুলাই চালু হচ্ছে নতুন পেনশন কর্মসূচি ‘প্রত্যয়’
তারপর আবার একটি ইনপুট ডায়লগ আসবে, সেখানে আপনার আইডি কার্ডের শেষ 4 ডিজিট টাইপ করে সেন্ড করুন। ১৬০০ থেকে SMS এর মাধ্যমে NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন করা তার তালিকা জানিয়ে দেয়া হবে।যেই সিম থেকে জানতে চাচ্ছেন বা কোডটি ডায়াল করছেন তা অবশ্যই একই জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা থাকতে হবে।
ফিরতি মেসেজেই ওই জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা নম্বরের তালিকা দেয়া হবে। সেই তালিকায় সব নম্বর দেওয়া হবে।
কিন্তু নম্বরগুলো সম্পূর্ণ দেওয়া হয় না। এক্ষেত্রে প্রতিটি নম্বরের শুরুর তিন ডিজিট এবং শেষের তিন ডিজিট দেখানো হয়।
কয়টি সিম নিবন্ধন আছে কিভাবে দেখবো?
আপনার ফোনের পাঠ্য বার্তা অ্যাপ্লিকেশন খুলুন. হাইফেন ছাড়া আপনার CNIC নম্বর টাইপ করুন। 668 নম্বরে মেসেজ পাঠান। প্রতিটি অপারেটরের জন্য সক্রিয় সিম কার্ডের মোট সংখ্যার বিবরণ সহ একটি পাঠ্য বার্তা পাবেন।